নিজস্ব প্রতিবেদক:দীর্ঘদিন ধরে একটি সিন্ডিকেট নকল টি এস পি (ফসফেট) সার আমদানি করে বাজার জাত করছে এমন অভিযোগ উঠেছে কয়েকজনের বিরুদ্ধে। এই সিন্ডিকেটকারীরা বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ভানোর ইউনিয়নের বাসিন্দা বলে জানা গেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন স্হানীয় বলেন,
গত শুক্রবার ২০০ বস্তা নকল সার সহ আটক হয় সিন্ডিকেটকারীরা পরে বিষয়টি অর্থের বিনিময়ে ধামাচাপা দিয়ে ফেলে। জনমনে প্রশ্ন কারা এই নকল সার আমদানি করলো এবং কারা জিম্মি করে টাকা নিলো। টাকা নিয়ে যারা এই নকল সার আত্বসাত করেছে তারা এই সার কোথায় নিয়ে গেল। এই সার আবারো কোন অসাধু ব্যবসায়ের হাত থেকে কৃষকদের হাতে পড়বে এতে ক্ষতি হবে ফসলের।
এই সিন্ডিকেটকারীরা হলো– বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ভানোর ইউনিয়নের কলন্দা স্কুলডাঙ্গী গ্রামের মৃত- বাবুল হোসেনের ছেলে রফিকুল ইসলাম , মৃত- হাসমত আলীর ছেলে মোঃ হামিদুর রহমান ও হামিদুর রহমানের ছেলে বাপ্পি হোসেন, দেশে যখন সারের সংকট তখনই তারা এই নকল সার আমদানি করেন বলে জানান এলাকাবাসী।
আটকের পর অর্থের বিনিময়ে বিষয়টি ধামাচাপা দিয়ে গোপনে আপোস মীমাংসা করেন সিন্ডিকেট কারীরা। এ বিষয়ে কয়েকজন এলাকাবাসীর নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক তারা বলেন, 'এমন নকল সার বাজারে আমদানি করে ব্যবসায়ী ও কৃষকদের চরম ক্ষতির মুখে ফেলছেন এই সিন্ডিকেট কারীরা। এতে হুমকির মুখে পড়ছে কৃষিখাত, ক্ষতিকারক সার বাজারে আমদানি করে দেশ দশ ও কৃষকের ক্ষতি করেছেন সিন্ডিকেট কারীরা। এ বিষয়ে দ্রুত প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন স্থানীয় কয়েকজন কৃষক। একাধিকবার অত্র এলাকায় প্রকাশ্যে বক্তব্য নিতে গেলে, সিন্ডিকেট কারীদের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছে না স্হানীয়রা। গোপন সূত্রে জানা গেছে এর আগেও তিনি কয়েকবার এই সারের চালান এলাকায় নিয়ে এসেছিলেন। প্রথমত তিনি ৫০ বস্তা নকল সার বাজারজাত করেন, নকল সারের ব্যবসায় অধিক পরিমাণে লাভবান হওয়ায় পরবর্তীতে মোটা অংকের অর্থ লাভের আশায় ২০০ বস্তা নকল সার আমদানি করেন তারা। কৃষকদের ফসল বাঁচাতে, কৃষকদের নকল সার হতে সচেতন হতে প্রসাশনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকার কৃষক সমাজ
সম্পাদক : শাওন আমিন, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক : মোঃ গিয়াস উদ্দীন, নির্বাহী সম্পাদক : ঝড় আমিন প্রকাশক : মোঃ সোহরাব আলী
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: হালিশহর, চট্রগ্রাম। ঢাকা অফিস : বাসা নং ৫১/৩ ধানমন্ডি ৩/এ ঢাকা-১২০৯
মোবাইল : 𝟎𝟏𝟕𝟏𝟐𝟒𝟏𝟓𝟖𝟓𝟑 𝟎𝟏𝟓𝟖𝟎𝟖𝟐𝟎𝟔𝟔𝟑 𝟎𝟏𝟕𝟏𝟐𝟎𝟔𝟏𝟏𝟔𝟑 𝐄-𝐦𝐚𝐢𝐥 : 𝐬𝐡𝐚𝐰𝐨𝐧𝐚𝐦𝐞𝐞𝐧𝟓@𝐠𝐦𝐚𝐢𝐥.𝐜𝐨𝐦