ষ্টাফ রিপোর্টার।। সাহিত্য সংস্কৃতি সব সময় মানুষের কল্যাণেই এগিয়ে আসে।সাহিত্য ও সংস্কৃতি এই স্লোগানকে সামনে রেখে – বাংলাদেশ কালচারাল কল্যাণ পরিষদের স্থায়ী সদস্য সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন খন্দকার রুহুল আমিন সাহেব চেয়ারম্যান বাংলাদেশ ইলেকট্রিক্যাল এসোসিয়েশন, শামীম রুমি টিটন লেখক ও গবেষক, বাংলাদেশ কালচারাল কল্যাণ পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা একজন উদ্যোক্তা একজন মানবতার ফেরিওয়ালা কবি তাহেরা খাতুন আপা । পৃথিবীতে কিছু ভালো মানুষের জন্য এখনো মানবতা বেঁচে আছেন , বাংলাদেশ কালচারাল কল্যাণ পরিষদের পাশে সব সময় যাকে পাওয়া যায় , আমাদের সকলের প্রিয় আবু সায়েম লিটন ভাই আরো উপস্থিত ছিলেন খান আখতার দাদুভাই , চলচ্চিত্রকর নাট্যকার ও প্রকাশক , এ. বি. এম সোহেল রশিদ কবি সংগঠকও অভিনেতা , বাচিক শিল্পী টিটু মুন্সি , আরো একজন মানবতার ফেরিওয়ালা , কবি ও সাহিত্য প্রিয় মানুষ
কিছু ভালোবাসার প্রাপ্তি লাগেন।অপ্রাপ্তি থেকে গেলেও শ্রদ্ধা সম্মান বোধের কমতি থাকেনা।ঠিক তেমন একটি সম্মানের মাইলফলক স্পর্শ করেছে,” গতকাল কালচারাল কল্যাণ পরিষদ জমকালো প্রোগ্রামটি” কতশত বিড়ম্বনা ঝেটিয়ে লোকচক্ষুর অন্তরালে পাঠিয়ে আমরা সবাই মিলিত হয়েছিলাম শিল্পকলা একাডেমির। শ্রদ্ধাশীল বুবু তাহেরা খাতুন এর ৬ষ্ঠ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে। কি এক হৃদয় টানে৷ দূর দূরান্ত থেকে পায়ে হেঁটে ও৷ মানুষের আগমন ঘটেছে।যা বিরল ঘটনা। আমরা তো ভেবেছিলাম কে হয়তো আসবে না একি তো সমাবেশ,দ্বিতীয় তুমুল বৃষ্টি। আল্লাহ পাকের অসীম রহমতে কালচারাল কল্যাণ পরিষদ জমকালো প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী মাইলফলক সৃষ্টি করলো।যারা যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে আয়োজনটি সফলতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিয়েছেন তাদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। বিশেষ করে,হাশেম ভাই,মতিন ভাই বাশার ভাই, সাজ্জাদ ভাই,শাহিন খান,সোমা,জেসি আর নাম না জানা ভাই বোনেরাও গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি পাওয়ার অধিকারী।আর তাহেরা খাতুন আর আবু তাহের ভাই এর কথা না বললে,নিজেকে অপরাধী মনে হবে।তারা যে এতো সুন্দর একটি আয়োজন, অসাধারণ সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টি করেছে তার জন্য তাদের প্রতি স্যালুট জানাই। নাচে গানে ভরপুর আয়োজনের, তাহেরা খাতুন আর মীরাক্কেলের রাশেদের উপস্থাপনা সবাই হৃদয় ছোঁয়া লেগেছে। ছোট একটি মাসুম বাচ্চার কন্ঠে শ্রুতি মধুর গান শুনে এমন কারও নয় যে হৃদয় নাড়া দেয়নি।একেক জনের গানে তালে সবাই মাতোয়ারা বিশেষ করে,মুনিয়া সুলতানা,আকাশ, বিদেশ ফেরত হাশের ভাইয়ের কন্ঠে গান শুনে মনে হয়েছে সে বুঝি একজন জাত শিল্পী। শ্রদ্ধেয় টিটো মুন্সি ভাই এর ভরার কন্ঠে আবৃত্তি সবার হৃদয় নাড়া দিয়েছে।
তবে একটা বিষয় না বলতেই নয় কালচারাল কল্যাণ পরিষদ, যে মানুষের বিপদে সোচ্চা সেটা তাঁরা বুঝিয়ে দিয়েছে।একজন অসুস্থ মানুষকে কতটা আন্তরিকতার থাকলে সবার থেকে কোপনের টিকিট বিক্রি করে।নিজেদের টাকায় গিফট কিনে দিয়ে।আর টিকিটের টাকাটা সসম্মানে রোগী ভাইটির হাতে তুলে দিয়ে তারা প্রমান করলো মানুষ মানুষের জন্য
জীবন জীবনের জন্য, বিশাল ফর্দ লিখলেও গুণকীর্তন শেষ হবে না।তবে আমি সত্যি আপ্লুত হয়েছি গতকালকের জমকালো আয়োজন দেখে।আমি সত্যি গর্বিত কালচারাল কল্যাণ পরিষদ সাথে জড়িত বলে।ধন্যবাদ তাহেরা খাতুন,আর আবু তাহের ভাইয়ের প্রতি।