1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০১:০১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় স্থাপনের দাবি ছাত্রজনতার দেবীগঞ্জে চায়না বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালের সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শন করলেন ডিসি দীর্ঘ ১৯ বছর পর বোদা উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন বোয়ালখালী সদরে গোমদন্ডী পাইলটস্কুলের হলরুমে জিয়া স্মৃতি পরিষদ’র উদ্যোগে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান বালিয়াডাঙ্গীতে ধর্ষণের বিষয়টি ধামাচাপা দিতে জোর পূর্বক গ্ৰাম্য সালিশ বিদেশে উচ্চশিক্ষার পথ দেখানো এক আলোকবর্তিকা — সাইমুন মজুমদার দেশে বাড়ছে রাজনৈতিক – আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল চীনের হাসপাতাল।। পঞ্চগড়ে করার দাবিতে উত্তাল পঞ্চগড়।। মুসল্লিদের অবস্থান মানববন্ধন আধুনিকতার ছোয়ায় হারিয়ে গেছে শৈশবের খেলাধূলা চার মাসের সন্তানকে বিক্রি করে দেহকে সাজসজ্জা ও মোবাইল কিনলেন মা!

আমার আম্মাজান আমার লগে কথা কইছে

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ২১৪ বার পড়া হয়েছে

বিনোদন প্রতিবেদকঃ এই ডায়লগটার গভীরতা যে কতোখানি তা ছোটবেলায় বুঝতাম না।এতোটুকুই মনে আছে যে, সীনটা চলাকালীন সময়ে সবার চোখই টলমল করছিল।আবার কেউ কেউ শাড়ীর আচল দিয়ে মুখ গুজে কান্না করছিল।

কতই না স্মৃতিময় ছিলো তখনকার দিনগুলো।
এগুলোকে ভুলে যাওয়া খুবই মুশকিল।

সিনেমাঃ আম্মাজান
সিনেমাটির চলমান সময়ঃ ২ ঘন্টা ২৫ মিনিট
শ্রেষ্ঠাংশেঃমহানায়ক মান্না,শবনম,মৌসুমী, আমীন খান,ডিপজল,মিজু আহম্মেদ সহ আরো অনেকে।
পরিচালকঃ কাজী হায়াৎ
আই,এম, ডিবিঃ৭.৯

হালকা স্পয়লার
১৯৯৯ সালে “আম্মাজান” সিনেমাটি ডালিউড ইন্ড্রাস্ট্রীতে মুক্তি পায়।
যা মুক্তির পরপরই এক আলাদা উন্মাদনা সৃষ্টি করে ফেলে পুরো বাংলাদেশে।
বুড়ো থেকে জোয়ান সবাই হুমড়ি খেয়ে পরে সিনেমা হলে।
সিনেমাটি দর্শকের এতটাই ভালোবাসা পেয়েছিল যে মুক্তির প্রথম দিনই কোটি টাকা আয় করে ফেলে।

ঐ সময়ে সিনেমাটিতে মান্নার বাদশা চরিত্রের অভিনয় দেখে কাঁদেনি এমন লোক একটিও খুজে পাওয়া যাবে না।বাদশার তার মায়ের প্রতি এতটা ভালোবাসা দেখে সবাই আবেগ আপ্লূত হয়ে গিয়েছিল। প্রতিটি সিনেমাহলে কান্নার রোল পরে গিয়েছিল তখন।

“আম্মাজান” শিরোনামের গানটি এতটাই জনপ্রিয় হয় যে, গানটি নির্মানকারী সকলেই পুরুষ্কৃত হন নানান এ্যাওয়ার্ডে।এবং সিনেমাটিও অনেকগুলো পুরুষ্কার জিতে নেয়।
তাছাড়া ঐ বছর শ্রেষ্ঠ অভিনেতা মনোনয়নে পুরুষ্কৃত হন মান্না।

বাংলাদেশের ইতিহাসে সেরা আয়কারী সিনেমার মধ্যে এই সিনেমাটিও তালিকাভুক্ত।

যে পরিমান দর্শকের ভালোবাসা এই সিনেমা পেয়েছে তৎকালীন সময়ে এমন রেকর্ড অন্য কোনো সিনেমায় হয়নি।যা মাইলফলক হিসেবে স্মৃতির অগোচরেই রয়ে যাবে।

যাকে নিয়ে আজকে কথা হচ্ছে সেই আজকে আমাদের মাঝে নেই।কিন্তু তার এই অবদান কখনই বাংলাদেশের মানুষ ভুলতে পারবে না।
তার মৃত্যু যেমন পুরো বাংলাদেশকে কাঁদিয়েছে।
তেমনি এই সিনেমাটির জন্য সে অমর হয়ে রয়ে যাবে আজীবনের জন্য সকল সিনেমাপ্রেমীদের অন্তরে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং