1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:০৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলা বিএনপি’র কাউন্সিল অনুষ্ঠিত। সভাপতি মান্নান সাধারণ সম্পাদক আসাদ চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় স্থাপনের দাবি ছাত্রজনতার দেবীগঞ্জে চায়না বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালের সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শন করলেন ডিসি দীর্ঘ ১৯ বছর পর বোদা উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন বোয়ালখালী সদরে গোমদন্ডী পাইলটস্কুলের হলরুমে জিয়া স্মৃতি পরিষদ’র উদ্যোগে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান বালিয়াডাঙ্গীতে ধর্ষণের বিষয়টি ধামাচাপা দিতে জোর পূর্বক গ্ৰাম্য সালিশ বিদেশে উচ্চশিক্ষার পথ দেখানো এক আলোকবর্তিকা — সাইমুন মজুমদার দেশে বাড়ছে রাজনৈতিক – আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল চীনের হাসপাতাল।। পঞ্চগড়ে করার দাবিতে উত্তাল পঞ্চগড়।। মুসল্লিদের অবস্থান মানববন্ধন আধুনিকতার ছোয়ায় হারিয়ে গেছে শৈশবের খেলাধূলা

বাড়ি বানিয়ে থাকতে পারলেন না একদিনও

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বুধবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৩
  • ৮০ বার পড়া হয়েছে

মুন্সীগঞ্জ  থেকে আবু মোরশেদ।।মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ে পদ্মায় ফের ভাঙন দেখা দিয়েছে। ভাঙনে পদ্মায় বিলীন হয়ে গেছে কিলোমিটারের পর কিলোমিটার এলাকা। ভাঙন কবলিত এলাকায় স্থায়ীভাবে বাঁধ নির্মাণের বরাদ্দ হয়েছে। স্থায়ী বাধ নির্মাণের আগে বালুর বস্তা ভর্তি জিএ ব্যাগ ফেলে রাখা হয়েছিল ভাঙন কবলিত ওই স্থানে। কিন্তু জিএ ব্যাগ সরে গিয়ে ১ কিলোমিটারের অধিক স্থান জুড়ে ভাঙন দেখা দিয়েছে। উপজেলার বড় নওপাড়া ও বেজগাঁও ইউনিয়নের সুন্দিরসার এলাকায় গত ৫ অক্টোবর থেকে এ ভাঙন শুরু হয়। ইতোমধ্যে ২১টি পরিবার ভিটেমাটি হারিয়েছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বড় নওপাড়া গ্রামে নদীর তীরবর্তী জায়গায় বড় বড় ফাটল। জিএ ব্যাগ ভর্তি বালুর বস্তা ফেলা হচ্ছে ভাঙন ঠেকাতে। তারপরেও বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে চলছে ভাঙন। ওই এলাকায় এক বছর আগে ফেলা জিওব্যাগ সরে গিয়ে মাটি ভেঙে নদীতে পড়ছে। ভাঙন আতঙ্কে গাছপালা কেটে ও ঘরবাড়ি সরিয়ে নিচ্ছেন স্থানীয় লোকজন।
স্থানীয়রা জানান, গত ৫ অক্টোবর লৌহজং উপজেলার তেউটিয়া ইউনিয়নের বড় নওপাড়া এলাকায় আকস্মিক ভাঙনে মুহূর্তেই চারটি বসতবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। এরপর থেকে ভাঙন অব্যাহত আছে। ভাঙন কবলিত এলাকায় জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। নদীর পারের কাঠ ও টিন দিয়ে তৈরি বসত ঘরগুলো সরিয়ে নেওয়া হলেও কমপক্ষে ৩টি পাকা ভবন একবারে নদীর পার ঘেঁষে দাঁড়িয়ে আছে।
ভাঙন ঝুঁকিতে থাকা একটি বাড়ির মালিক রিপন রাজবংশী। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ দক্ষিণ আফ্রিকা প্রবাসী। নদীর পার ঘেঁষে একটি পাকা ভবন নির্মাণ করেন তিনি। ভবন নির্মাণের পর আর তিনি দেশে না আশায় একদিনও বসবাস করেনি ওই ভবনে। রিপন রাজবংশীর মা ও ভাইয়ের পরিবার থাকতেন ওই বাড়িতে। কিন্তু গত ৫ অক্টোবর ভাঙন শুরু হওয়ার পর ওই দিনই রিপন রাজবংশীর ৩ প্রতিবেশীর ঘর নদীতে বিলীন হয়ে যায়। ইতোমধ্যে রিপন রাজবংশীর ভবনেরও কিছু অংশ নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। বাকি অংশ দাঁড়িয়ে থাকলেও  ভবনের দরজা জানালা খুলে সড়িয়ে নেওয়া হয়েছে। তার ভাইদের টিন ও কাঠ দিয়ে তৈরি ঘরগুলোও সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং