1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ০৮:১৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ইজারাদারের পক্ষ থেকে এক বেলা খাবার ও গামছা উপহার পেয়ে আনন্দে ব্যবসায়ীরা রায়পুরা আতস আলী বাজারে জেলা পরিষদের সদস্য রাজিব আহমেদ জমি জবর দখলের চেষ্টা অভিযোগ আলী আসগর মোল্লা বিরুদ্ধে গাইবান্ধায় সুরবানী সংসদের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন পঞ্চগড়ে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে বাড়ি ঘর ভাংচুর ও লুটপাটের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ইতিহাসকে ধ্বংস করেছে কেয়ারটেকার সরকারকে যখন নিষিদ্ধ করা হয় পঞ্চগড়ে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান অর্থের অভাবে চিকিৎসার খরচ চালাতে পারছে না সাংবাদিক মাসুদ ঘোড়াশালে ট্রাকের চাপায় যুবক নিহত, চালক আটক প্রত্যন্ত অঞ্চলে আবু তালেবের মানুষ গড়ার কারখানা  আর্থিক সাহায্য প্রদান করে, টুম্পাকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে দিতে আকুল আবেদন পলাশবাড়ীতে স্বেচ্ছাসেবক দলের যৌথ প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত

ইউএনও এর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বুধবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৩
  • ১০২ বার পড়া হয়েছে

ঝড় প্রতিবেদক।।বান্দরবান রোয়াংছড়ি উপজেলা কর্মকর্তা’র (ইউএনও) ও সহকারী কমিশনার ভূমি মো. খোরশেদ আলম চৌধুরীর বিরুদ্ধে কর্মচারীর বেতন ও প্রতিশ্রুতিকৃত অর্থ আত্নসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। আর এই বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে ব্যবস্থা নিতে জেলা প্রশাসকের কাছে অভিযোগ দিয়েছেন বলে আজ মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) ভূক্তভোগী একই অফিসের কর্মচারী মোহাম্মদ ফয়সাল বিষয়টি জানান।

মোহাম্মদ ফয়সাল বলেন, ২০২০ সালে আউট সোসিং এর মাধ্যমে রোয়াংছড়ি ভূমি অফিসে চেইনম্যান পদে যোগদান করি। পূর্বের কর্মকর্তাদের সময় পদ অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করতে পারলেও বর্তমান কর্মকর্তা মো. খোরশেদ আলম চৌধুরী তাকে দিয়ে নিজের বাসার জন্য বাজার করা, ঘর ঝাডু দেয়া, এমনকি নিজের কাপড়-চোপড় পরিষ্কার করানোর কাজ করাতেন। একদিন কর্মকর্তার স্ত্রীর কাপড় পরিষ্কার করতে অস্বীকৃতি জানালে তখন অকথ্য ভাষায় গালি-গালাজ করে চাকরিচ্যুত করার হুমকি প্রদান করেন। এর পর থেকে অফিসে গেলে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করতে বাধাগ্রস্ত করতেন।

অভিযোগের নথি সূত্রে জানা যায়, এর আগে উপজেলার ছাইঙ্গ্যা ইউপির ১ নম্বর ওয়ার্ডে খুশিদা নাহারের নামে বরাদ্ধকৃত আশ্রয়ন প্রকল্পের একটি ঘর কোন ঠিকাদার নির্মাণ করতে রাজি না হওয়ায় ঘরটি ফয়সালকে নির্মাণ করে দিতে বলেন। একাজে ফয়সাল অপারগতা জানালেও, লোকসান হলে ইউএনও ক্ষতিপূরণ দিবে বলে প্রতিশ্রুতি প্রদান করেন। আশ্বাস পেয়ে ২,৮৩,৫০০ (দুই লক্ষ তিরাশি হাজার পাঁচশ) টাকা সরকারি বরাদ্ধের ঘর নির্মানের কাজ শুরু করলে ইউএনও ফয়সালের মাধ্যমে প্রথম ধাপে ১,৫০,০০০ (এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা ব্যাংক থেকে উত্তোলন করান। সেখান থেকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ৪০,০০০ (চল্লিশ হাজার) টাকা নিজে রেখে দিয়ে ১,১০,০০০ (একলক্ষ দশ হাজার) টাকা প্রদান করেন। দ্বিতীয় ধাপে ৫০,০০০ (পঞ্চাশ হাজার) ও পরবর্তীতে আরও ৪০,০০০ (চল্লিশ হাজার) সহ মোট ২,০০,০০০ (দুই লক্ষ) টাকা প্রদান করেন। একপর্যায়ে কাজের জন্য প্রদত্ত টাকা শেষ হয়ে গেলে বাকী কাজ শেষ করতে ইউএনও’র নিকট টাকা চাহিতে গেলে, তিনি (ইউএনও) বলেন, তুই কাজ নিয়েছিস তুই যেমনে পারিস কাজটি শেষ করে বুঝায় দে, না হলে চাকুরিচ্যুত ও মামলা করবেন বলে হুমকি প্রদান করেন। উপায় না পেয়ে ঋণ গ্রহণ করে কাজটা চালিয়ে যান। বর্তমানে আর্থিক অস্বচ্ছলতার কারণে উপায়-আন্ত না দেখে পাওনা টাকা ফিরে পেতে গত কাল ৬ নভেম্বর ইউএনওর বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং