1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:১৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় স্থাপনের দাবি ছাত্রজনতার দেবীগঞ্জে চায়না বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালের সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শন করলেন ডিসি দীর্ঘ ১৯ বছর পর বোদা উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন বোয়ালখালী সদরে গোমদন্ডী পাইলটস্কুলের হলরুমে জিয়া স্মৃতি পরিষদ’র উদ্যোগে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান বালিয়াডাঙ্গীতে ধর্ষণের বিষয়টি ধামাচাপা দিতে জোর পূর্বক গ্ৰাম্য সালিশ বিদেশে উচ্চশিক্ষার পথ দেখানো এক আলোকবর্তিকা — সাইমুন মজুমদার দেশে বাড়ছে রাজনৈতিক – আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল চীনের হাসপাতাল।। পঞ্চগড়ে করার দাবিতে উত্তাল পঞ্চগড়।। মুসল্লিদের অবস্থান মানববন্ধন আধুনিকতার ছোয়ায় হারিয়ে গেছে শৈশবের খেলাধূলা চার মাসের সন্তানকে বিক্রি করে দেহকে সাজসজ্জা ও মোবাইল কিনলেন মা!

পার্বত্য অখণ্ডতা তথা দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সেনাবাহিনী বদ্ধপরিকর

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বুধবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৯২ বার পড়া হয়েছে

ঝড় প্রতিবেদন ।। শান্তি সম্প্রতি ও উন্নয়নে পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনী চুক্তি বাস্তবায়নে সহযোগী হিসেবে কাজ করছে। সেনাবাহিনীকে পার্বত্য চট্টগ্রামের সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলা করতে গিয়ে শত প্রতিবান্ধকতা ও অপপ্রচার কুৎসাসহ নানান ষড়যন্ত্রের মুখামুখি হতে হচ্ছে। এত বাধা বিপত্তির সম্মুখীন হওয়ার স্বত্বেও সেনাবাহিনী তাদের স্বনীতি বা অবস্থান হতে বিন্দুমাত্র সরেনি। পার্বত্য বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো বারবার সেনাবাহিনী নিয়ে মিথ্যাচারে লিপ্ত। সাম্প্রতিক সময়ে বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেকে নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। তারা জনবিচ্ছিন্ন হয়ে সাংগঠনিক ভাবে পিছিয়ে এমনকি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে কোণঠাসা। তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হচ্ছে বর্তমানে তাদের একমাত্র অবলম্বন। পার্বত্য চট্টগ্রামে অবৈধ অস্ত্রের বিরুদ্ধে তথা সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান। কিছু সন্ত্রাসী গোষ্ঠী লাফালাফি করে নিজেদের অবস্থান জানান দেওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু হয়তো তারা জানেনা রাষ্ট্রীয় বাহিনীর সক্ষমতা। আমরা সন্ত্রাসীদের বলবো সাধারণ মানুষদের জানমাল নিয়ে ছিনিমিনি খেলবে না। সময় থাকতে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসুন। একটি বার্তা স্মরণ করে দিয়ে বলতে চাই সেনাবাহিনী তথা সরকার চাইলে পার্বত্য চট্টগ্রামের সন্ত্রাসীদের এক নিমিষেই শেষ করে দিতে পারে। কিন্তু তা সরকার শুধু করছে না একটি মাত্র কারণে। কারণটি হচ্ছে কুকি-চিন, জেএসএস, ইউপিডিএফ, মগ পার্টি ও সংস্কার এম.এন সন্ত্রাসীরা সাধারণ পাহাড়ি জনসাধারণকে মানবঢাল হিসেবে ব্যবহার করে। সরকার যখন সাঁড়াশি অভিযান করে তখন তারা লোকালয়ে আশ্রয় গ্রহণ করে৷ এমন পরিস্থিতিতে সেনারা অভিযান করলে সাধারণ মানুষ ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সেনাবাহিনী একটি দেশপ্রেমিক এবং মানবতাবাদী বাহিনী৷ তারা জনসাধারণের ক্ষতিসাধন করে কোন অভিযান চালাতে চায়না। এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে উক্ত সন্ত্রাসীরা সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানান প্রোপাগান্ডা ও কুৎসা বিভ্রান্তি রটিয়ে জনমতে নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করার ব্যর্থ চেষ্টা করছে৷ যা সম্পর্কে সেনাবাহিনী তথা সরকার সচেতন।

সেনাবাহিনী নিয়ে প্রোপাগান্ডা ও কুৎসা রটিয়ে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করলে অচিরেই সন্ত্রাসীদের বিষদাঁত উপড়ে ফেলা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং