সবুজে পল্লবিত প্রিয় যে আমার গ্রাম খানি-
মায়ের মমতা-স্নেহ দিয়ে বড় করেছে জানি,
শিখিয়েছে হতে উদার বিনয়ী মহৎপ্রাণ-
বুঝিয়েছে মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকার সম্মান ।
গ্রামের মানুষ অতিশয় ভালো লোকে বলে-
একে অপরে যাই ছুটে কারো কোন কিছু হলে,
সদা থাকি মিশে সকলেই এক মন এক প্রানে-
করে যাই সবাই উন্নয়নে কাজ গ্রামের কল্যাণে।
হানাহানি হিংসা বিদ্বেষ নেই হেথায় আমাদের-
একে অপরের সুখে-দুঃখে সদা পাশে থাকি ঢ়েড়,
একসাথে মিলে মিশে থাকার দ্বীপ্ত আহ্বানে-
চলি মোরা; বলি কথা কাজ করি একই ধ্যানে ।
আমাদের আছে সহমর্মিতা চেতনায় সহাবস্থান-
সদা তৎপর আমরা চলতে পথে অধিকারে সমান,
একে অপরের ভাই-বন্ধু রুপে আমাদের সমাজে-
আমরা নিয়োজিত আছি পরিশ্রম সাধনায় কাজে।
গ্রামে আছে যত উন্নয়ন মূলক প্রতিষ্ঠান-
সেথায় আছে সবারই অংশ গ্রহন মূলক অবদান,
স্কুল-মসজিদ মক্তব গোরস্থানে সবাই সুদৃষ্টি দেয়-
আপন সংসারের সদস্যের মত খোঁজ খবর নেয়।
হাজী আলেম শিক্ষক সাংবাদিক ডাক্তার কবি আছে-
রাজনৈতিক নেতাও আছে প্রয়োজনে যায় সবার কাছে,
ঐতিহ্যবাহী আমার গ্রাম নাম টি তার কচুগাড়ী-
ইউনিয়নঃফৈলজানা;থানা-চাটমোহর;পাবনা জেলা ধরি ।
সুজলা-সুফলা শস্য-শ্যামলা গ্রামের প্রাকৃতিক অবস্থান-
করেছেন খোদা পাক আমাদের স্বমহিমায় দান,
ধন্য আমি ও আমরা গ্রামের সকল বসতি গন-
আমার গ্রামের জন্য কৃতজ্ঞতা পোষন করে যাবো আমরণ ।
হে বিশ্ব জাহানের মালিক রেখো ভালো মোদেরকে-
সকলেই যেন গুণগান মানি রেখো মোদের সুখে,
আমার গ্রাম কচুগাড়ী প্রকৃতির বুকে নির্মল দান-
শত কোটি শুকরিয়া জানাই আল্লাহ তুমি মহান…