1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০২:০৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
বালিয়াডাঙ্গীতে ধর্ষণের বিষয়টি ধামাচাপা দিতে জোর পূর্বক গ্ৰাম্য সালিশ বিদেশে উচ্চশিক্ষার পথ দেখানো এক আলোকবর্তিকা — সাইমুন মজুমদার দেশে বাড়ছে রাজনৈতিক – আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল চীনের হাসপাতাল।। পঞ্চগড়ে করার দাবিতে উত্তাল পঞ্চগড়।। মুসল্লিদের অবস্থান মানববন্ধন আধুনিকতার ছোয়ায় হারিয়ে গেছে শৈশবের খেলাধূলা চার মাসের সন্তানকে বিক্রি করে দেহকে সাজসজ্জা ও মোবাইল কিনলেন মা! টাকা  /  নীলিমা আক্তার নীলা বৈষম্যহীন সিদ্ধান্ত নিয়ে চীনা হাসপাতাল পঞ্চগড়ে করতে হবে – রাশেদ প্রধান পঞ্চগড়ে চীনের অর্থায়নে হাসপাতালটি পঞ্চগড়ে স্থাপনের দাবিতে ঢাকায় মানববন্ধন নরসিংদীতে সাত বছর ধরে বদলি ছাড়াই এক পদে কর্মরত ইকরামুল হাসান, দুর্নীতির পাহাড় গড়ে হয়েছেন কোটিপতি

মাল্টা চাষে রিপু রানি রায় সাবলম্বী বছরে আয় ১৫লাখ টাকা!

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: রবিবার, ২০ আগস্ট, ২০২৩
  • ১২৭৫ বার পড়া হয়েছে

আব্দুল আউয়াল ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধিঃ ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ সদর উপজেলার ভেলাতোর গ্রাম এলাকার ব্যাপক মাল্টা চাষ হচ্ছে। গাছে গাছে সবুজ পাতার ফাঁকে রোদের ঝিলিমিলি আলোতে চকচক করছে মাল্টা। বাগানটি দেখতে দর্শনার্থীদের ভীড়। ২ একর সমতল জমিতে মাল্টা বাগান করে তাক লাগিয়েছেন উদ্যোক্তা রিপু রানি রায়। তার সফলতা দেখে এলাকায় অনেক বেকার যুবক অনুপ্রেরণা পেয়েছেন। তারাও বিভিন্ন ফলের বাগান করায় আগ্রহী হয়েছেন।

জানা যায়, মাত্র ৪ বছরেই মাল্টা চাষে তিনি ব্যাপক সফলতা পেয়েছেন। তিনি রিপু রানি রায় টিবিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন গ্রামের কোন জমি ফাকা রাখবেনা। যার যতটুকু জমি আছে সবজি,ধান বিভিন্ন ফল আবাদ করেন।সেই কথা শুনে পীরগঞ্জের রিপু রানি রায় ২ একর জমিতে মাল্টা চাষ করেছে।সে আজ সাবলম্বী বছরে ১৫ লাখ টাকা আয় তার।

বাগানি রিপু রানি রায় বলেন, গাছের প্রতি আমার অনেক ভালোবাসা রয়েছে। শুরুতে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে লোকসানও গুনতে হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, তার শুরুটা কষ্টের হলেও তা ধীরে ধীরে লাঘব হতে থাকে। শুরুতে গাছ নষ্ট হয়ে যাওয়ায় অনেক লোকসান হয়। তারপরেও তিনি হাল না ছেড়ে চেষ্টা চালিয়ে যান। বর্তমানে তিনি পীরগঞ্জ এলাকায় মাল্টা চাষ করে তাক লাগিয়েছে।স্থানীয় এক শিক্ষক মশিউর রহমান জানান, ২ একর  জমিতে মাল্টা  চাষ করে সত্যিই রিপু রানি রায় তাক লাগিয়ে দিয়েছেন। তরুণ সমাজকে নতুন কিছু শেখাবেন।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা  বলেন, এই জেলার মাটি দেশি ও বিদেশি সবধরনের ফল চাষের উপযোগী। আর গত দুই বছর যাবত জেলার বিভিন্ন উপজেলায় বিভিন্ন জাতের ফলের চাষ হচ্ছে। এতে সৃষ্টি হচ্ছে নতুন নতুন উদ্যেক্তা। দেশে ফলের চাষ দিন দিন বাড়ছে। আমাদের আর আমদানি নির্ভর হতে হবে না।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং