1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৯:০৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় স্থাপনের দাবি ছাত্রজনতার দেবীগঞ্জে চায়না বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালের সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শন করলেন ডিসি দীর্ঘ ১৯ বছর পর বোদা উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন বোয়ালখালী সদরে গোমদন্ডী পাইলটস্কুলের হলরুমে জিয়া স্মৃতি পরিষদ’র উদ্যোগে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান বালিয়াডাঙ্গীতে ধর্ষণের বিষয়টি ধামাচাপা দিতে জোর পূর্বক গ্ৰাম্য সালিশ বিদেশে উচ্চশিক্ষার পথ দেখানো এক আলোকবর্তিকা — সাইমুন মজুমদার দেশে বাড়ছে রাজনৈতিক – আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল চীনের হাসপাতাল।। পঞ্চগড়ে করার দাবিতে উত্তাল পঞ্চগড়।। মুসল্লিদের অবস্থান মানববন্ধন আধুনিকতার ছোয়ায় হারিয়ে গেছে শৈশবের খেলাধূলা চার মাসের সন্তানকে বিক্রি করে দেহকে সাজসজ্জা ও মোবাইল কিনলেন মা!

পুলিশ কনস্টেবলের সম্পদের পাহাড়! বান্ধবীকে উপহার দিলেন দামি গাড়ি

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১৪৭ বার পড়া হয়েছে

ঝড় প্রতিবেদন।। কোটি টাকার মালিক পুলিশ কনস্টেবল নিজের বান্ধবীকে উপহার দিয়েছেন মোটা অঙ্কের টাকা ও দামি গাড়ি। এরপই ধরা, দুর্নীতি দমন কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি তিনি। এ ঘটনা ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমে। অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য রামপুরহাট থানার কনস্টেবল মনোজিৎ বাগীশ। তাকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে।  
রাজ্যের দুর্নীতি দমন শাখা সূত্রের বরাত দিয়ে টিভি নাইন এর খবরে বলা হয়, সম্প্রতি কনস্টেবল মনোজিৎ বাগীশ প্রায় ১ কোটি টাকার বড় একটি অংশ ট্রান্সফার করেন নিজের এক বান্ধবীর ব্যাংক অ্যাকাউন্টে। প্রায় ২১ লাখ টাকা ওই বান্ধবীর অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করেন তিনি। এছাড়া সেই বান্ধবীকে ১১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা দিয়ে একটি গাড়িও কিনে দিয়েছিলেন মনোজিৎ।
জানা গেছে, বান্ধবীকে উপহার দেওয়া ওই গাড়ির রেজিস্ট্রেশনে ঠিকানা ভুল দেওয়া হয়েছিল। যদিও কনস্টেবলের ওই বান্ধবীর খোঁজ এখনও পাওয়া যায়নি। ওই বান্ধবীর খোঁজ পাওয়া গেলে, দুজনকে মুখোমুখি বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চাইছেন দুর্নীতি দমন শাখার তদন্তকারী অফিসাররা।
অপরদিকে ওই পুলিশ কনস্টেবলের ৭৩ লাখ টাকার একটি ফিক্সড ডিপোজিটেরও সন্ধান পাওয়া গিয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। আদালতের নির্দেশে রামপুরহাট থানার ওই কনস্টেবল আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দুর্নীত দমন শাখার হেফাজতে থাকবেন। সেক্ষেত্রে মনোজিতের এই বিপুল সম্পত্তি কীভাবে হল, তা জানার চেষ্টা করবেন রাজ্যের দুর্নীতি দমন শাখার তদন্তকারী অফিসাররা। 
বিশেষ করে একজন কনস্টেবল হিসেবে ওই ব্যক্তির চার বছরে বেতন বাবদ আয় হওয়ার কথা প্রায় ১১ লাখ টাকা। সেক্ষেত্রে কীভাবে তার সম্পত্তির পরিমাণ ওই চার বছরে ১ কোটি টাকার উপরে পৌঁছে গেল, তা খোঁজার চেষ্টা করছেন তদন্তকারী অফিসাররা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং