1. info@www.dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৪৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় স্থাপনের দাবি ছাত্রজনতার দেবীগঞ্জে চায়না বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালের সম্ভাব্য স্থান পরিদর্শন করলেন ডিসি দীর্ঘ ১৯ বছর পর বোদা উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন বোয়ালখালী সদরে গোমদন্ডী পাইলটস্কুলের হলরুমে জিয়া স্মৃতি পরিষদ’র উদ্যোগে বর্ষবরণ অনুষ্ঠান বালিয়াডাঙ্গীতে ধর্ষণের বিষয়টি ধামাচাপা দিতে জোর পূর্বক গ্ৰাম্য সালিশ বিদেশে উচ্চশিক্ষার পথ দেখানো এক আলোকবর্তিকা — সাইমুন মজুমদার দেশে বাড়ছে রাজনৈতিক – আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল চীনের হাসপাতাল।। পঞ্চগড়ে করার দাবিতে উত্তাল পঞ্চগড়।। মুসল্লিদের অবস্থান মানববন্ধন আধুনিকতার ছোয়ায় হারিয়ে গেছে শৈশবের খেলাধূলা চার মাসের সন্তানকে বিক্রি করে দেহকে সাজসজ্জা ও মোবাইল কিনলেন মা!

নব্বইয়ের ছাত্রনেতা থেকে জননেতা

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৩
  • ১১৭ বার পড়া হয়েছে

তানবির আহমেদ রুপু ।। ঠাকুরগাঁও-২ আসনের টানা সাত বারের নির্বাচিত সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মো: দবিরুল ইসলাম এর সুযোগ্য সন্তান, ঠাকুরগাঁও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ মাজহারুল ইসলাম সুজন।

মাজহারুল ইসলাম সুজন একজন পরিচ্ছন্ন রাজনীতিক হিসেবে কর্মী এবং সমর্থক মহলে তিনি স্বনামে, স্বীয় যোগ্যতায় জায়গা করে নিয়েছেন। তার সাংগঠনিক দক্ষতা এবং নেতৃত্ব দিয়ে ঠাকুরগাঁও জেলা আওয়ামী লীগ কে আরো সুসংগঠিত করে চলেছেন দীর্ঘদিন যাবৎ। জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। বিশেষ করে তার পিতার শেখানো এবং দেখানো পথ ধরে ঠাকুরগাঁও-২ আসনের জনগণের কাছে, তরুণ সমাজের কাছে, মেহনতী মানুষের কাছে হয়ে উঠেছেন জনপ্রিয়, কর্মীবান্ধব এবং দলের জন্য অপরিহার্য একজন নেতা।

এমপি মহোদয়ের সুদীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনকে অত্যন্ত কাছ থেকে দেখেছেন তার জ্যেষ্ঠ পুত্র আমাদের সুজন ভাই। ৯০ দশকের রাজপথ কাঁপানো ছাত্রনেতা সুজন দেখেছেন দলের কঠিন সময়, লড়েছেন রাজপথে। জামাত-বিএনপি জোট শাসনামলে জেল জুলুমের স্বীকার হয়েছেন। কিন্তু কোনো দিন অন্যায়ের বিরুদ্ধে মাথানত করেননি। তার পিতা সাংসদ হওয়া সত্বেও বিশেষ কোনো সুবিধার খোঁজ করেননি। স্থানীয় বিএনপি-জামাতের সাথে কোনো প্রকার আপোষও করেননি তিনি। জনগণের সেবায় নিজেকে সবসময় নিয়োজিত রেখেছেন।
ধীরে ধীরে হয়ে উঠেছেন দলের জন্য বিশ্বস্ত ও অপরিহার্য একজন। বালিয়াডাঙ্গী, হরিপুর, কাশিপুর-ধর্মগড় আওয়ামী লীগ কে পূর্বের চাইতে আরো সুসংগঠিত করে আজকের এই অবস্থানে নিয়ে আসার পেছনে এমপি মহোদয়ের পাশাপাশি তিনিও নিরলস শ্রম এবং মেধা দিয়ে যাচ্ছেন দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে। মাঠে-ঘাটে, পথে-প্রান্তরে, গ্রাম থেকে গ্রামে সবখানেই তার অবাধ বিচরণ। শুধু তিনি নন। তার সহধর্মিণী বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগ-এর কেন্দ্রীয় কমিটির কার্যনির্বাহী সদস্য ডেনিস ইসলাম, তিনিও নিরলস সময়, শ্রম ও মেধা দিয়ে খেটে যাচ্ছেন এই অঞ্চলের মানুষের জন্য।

তার পুরো পরিবার দেশ স্বাধীনের পর থেকেই দেশের জন্য, জনগণের জন্য কাজ করে আসছে। দলের জন্য অন্ত:প্রাণ একটি পরিবার বলতে যা বোঝায়।
তাদের বসবাসের বাড়ি দেখে কেউ যদি পার্টি অফিস মনে করে বসেন সেটাও ভুল হবে না। রাত দিন দুর্যোগে সর্বদা এই বাড়ির মূল ফটক খোলা। গ্রামের দুস্থ অসহায় মানুষটিও দরজায় এসে সুজন বলে ডাকতে দ্বিধাবোধ করেন না। তিনি জানেন সুজন তাদেরই লোক। এমপি সাহেবের এত বছরের রাজনৈতিক লিগ্যাসি বয়ে নেবার জন্য এমন একজন মানুষ তৈরি আছেন এটা ভেবে এই অঞ্চলের মানুষ স্বস্তি বোধ করেন, সাহসও পান।

এটা একটা অসাধারণ ব্যাপার। এমপি পুত্র হয়েও ধর্ম, মত, দল নির্বিশেষে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সবার কাছে নিজেকে এত পজিটিভ ওয়েতে প্রেজেন্ট করার মত করে তৈরি করা এবং পাশাপাশি সর্বস্তরের মানুষের কাছে একজন জনপ্রতিনিধির মতই জনপ্রিয়তার তুঙ্গে থাকা সহজ কোনো বিষয় না। সততা, ডেডিকেশন, স্মার্টনেস আছে বলেই যে তিনি অন্য সবার চাইতে আলাদা এবং যোগ্যতর এটা তারই ইঙ্গিত বহন করে।
জনগণের কাছেও এটা পরিষ্কার। তাই তারাও চান সুজন ভাই হোক ঠাকুরগাঁও-২ আসনের আগামীর কান্ডারী। তাদের সুখে-দুখে, মানবিক সহযোগিতায়, সামাজিক সব ধরনের কর্মকান্ডে যাকে পেয়েছেন, পাচ্ছেন; তারা তাকেই চান। এমন কি ক্রীড়ামোদী এবং একজন ক্রীড়া সংগঠক হিসেবেও এই অঞ্চলের মানুষের মধ্যে সুজন ভাইয়ের আছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা। নিজেও নিয়মিত এক্সারসাইজ করেন। কর্মীদেরও প্রেরণা দেন ফিজিক্যালি ফিট থাকার জন্য। উঠতি বয়সি তরুণ দেরকে ‘জিম’ করার ইক্যুইপমেন্টস গিফট করে মোটিভেট করেন।
এলাকার পিছিয়ে পড়া মানুষের স্বাস্থ্যসেবার কথা চিন্তা করে বালিয়াডাঙ্গীতে বাড়ির পাশের কম্পাউন্ডে সম্পূর্ণ ব্যাক্তিগত উদ্যোগে ক্লিনিক স্থাপন করেছেন। অনেক বছর যাবৎ যা বিশেষ করে প্রসূতি মায়েদের ডেলিকেটলি চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছে। সুজনের এই সমস্ত মানবিক গুণ গুলিই মানুষের মাঝে বিশেষ করে তরুণ সমাজের মধ্যে একটা পজিটিভ ইমেজ তৈরি করেছে। সততার সাথে যা তিনি এত বছর ধরে ধরেও রেখেছেন। সর্বোপরি বলতে গেলে তিনি একজন দারুণ উদাহরণ। শিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি একজন আপাদমস্তক রাজনীতিক।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ভিশন-২০৪১ এর অন্যতম মূল লক্ষ্য বাংলাদেশ কে স্মার্ট বাংলাদেশে রুপান্তর করা। যার জন্য প্রয়োজন তারুণ্য নির্ভর নেতৃত্বের। অগ্রজদের অভিজ্ঞতার সাথে তারুণ্যের গতির মিশেলে যে শক্তি তৈরি হবে সেই শক্তি নেত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বকে আরো বেগবান করতে সাহায্য করবে। দেশকে স্মার্ট বাংলাদেশের পথে এগিয়ে নিতে বিরাট ভূমিকা পালন করবে। সেই লক্ষ্য কে সামনে রেখে এই আসনের তরুন সমাজ, আপামর জনসাধারণ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সকল অঙ্গসংগঠন-এর নেতা-কর্মীদের এখন একটাই চাওয়া,”দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে ঠাকুরগাঁও-২ আসনের নৌকার মাঝি হিসেবে সুজন ভাইকে দেখতে চায় এলাকাবাসী ।”

এলাকাবাসী বিশ্বাস করে নেত্রীর আস্থাভাজন হিসেবে অধ্যক্ষ মাজহারুল ইসলাম সুজন তার যোগ্যতার সাক্ষর রাখবেন। নৌকার বিজয় সমুন্নত রাখতে তিনি বদ্ধপরিকর ঠিক তার পিতার ন্যায়। এই অঞ্চলের সর্বস্তরের জনগন তার পাশে আছেন। নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে এলাকাবাসী তার সাথে আছেভ

ঠাকুরগাঁও ২ আসনের জনতস আশাবাদী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এই আসনের নৌকার মাঝি হিসেবে অধ্যক্ষ মাজহারুল ইসলাম সুজনকেই বেছে নেবেন ইনশাআল্লাহ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: বাংলাদেশ হোস্টিং