শাহনাজ পারভীন মিতা মধ্যরাত্রির নীরব চিৎকার নিস্তব্ধতা ভেদ করে শুধুই হাহাকার, চাঁদের আলোয় রুপালী জোছনা প্রসাধনীর আড়ালে অশ্রুর দ্যোতনা। কত মায়ায় সাজে কাজল চোখ টুপটাপ জলে নীরব হাসি মুখ
—–নূর নাহার সুষমা (সাথী) — আমি যদি পাখি হতাম হাওয়ার সাথে সন্ধি করে মেলে দিতাম ডানা। এলো মেলো হাওয়া গুলো দিতো আমায় এলোপাতাড়ি দোলা, মেঘের রাজ্যে ভেসে ভেসে দিতাম পারি-
🖊 এস.এম জাহিদ চৌধুরী একদা এক সুন্দরী পশ্চিমা নারী, বেশ দূরে তার থাকার বসতবাড়ি। গেছেন সমুদ্রে করিতে আদিম স্নান, দিগম্বর হয়ে জলে শরীর ভাসান। জলকেলির ঢেউয়ে দূরে যান চলে, বেশকিছু
——- রিতু নুর ——– এসো প্রিয় শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দেই ফুলে ফুলে প্রজাপতির মতো ঘুরি, এসো প্রিয় সবুজের ছায়ায় উড়ি। এসো প্রিয় সুরমা পাহাড় থেকে সুরমা তুলে আনি। চোখে চোখে
—-—– ফেরদৌসী রুবী ———– থাকতে চেয়েছি পাশে তোমাদের করলে শুধু আঘাত। অন্ধকারে নিমজ্জিত মানবতা ফিরবে কবে প্রভাত। রাখতে চেয়েছি আপন করে আমার নিজের ঘরে। সেই সুযোগেই দিয়ে যাচ্ছ আঘাত একটু
—শাহনাজ পারভীন মিতা — ঝুম বৃষ্টি আজ তোমার শহরে গতকাল চেয়েছিলাম বৃষ্টির সংলাপ, অথচ আজ আমি দূর বহুদূরে তখন অবিরাম বৃষ্টির রিমঝিম সুরআলাপ। তুমি বলছো কাঁদছে আকাশ
——-রুনা লায়লা——— তোমার জীবন পরিবর্তনে এই আমি নেই ছিলামও না কখনো যেখানে তোমার সুখ ছিলো,মায়া ছিলো, প্রেম ছিলো জলবতী নদী ছিলো তার একটিও আর নেই। নদী নেই, জলে মাছ ছিলো,
শাহনাজ পারভীন মিতা কবিতা তুমি কী এক নেশা নিকোটিনের মত শুধুই ধোঁয়াশা! শব্দ ছন্দে শুধুই পোড়ায় মনের গহন গভীর যন্ত্রনায়॥ সেখানে ফিস ফিস ,কোথায় তুমি একাকী শালিক ,নিঃসঙ্গ আমি! বকুল
——— রিতুনুর ———- কেউ ভালোবাসে না চিঠি আর আসে না। পোস্ট বাক্সে আজ মরিচা ধরা, হয়তো কেউ এসে একদিন বলবে,বাক্সটা সরা। আহারে চিঠিতে পাওয়া যেত কত বিনোদন, চাঁদনী রাতে লিখলে
——-রিতু নুর——– জংশন স্টেশন এসে যখন ট্রেন থামে যাত্রীরা খুশি হয়ে দলে দলে নামে। এভাবেই কালে কালে চলছে ট্রেন কত মানুষ কত জায়গায় ট্রেনে করে যায়, ভারি মজা পায়। চল