কৃষ্ণা বসু চারিদিকে ঝিনচ্যাক বাজনা বাজছে কোমড় দুলিয়ে নেচে উঠছে নবীন যৌবন। চারিদিকে পানীয়ের ফোয়াড়া বইছে হাহা হোহো হুহু হিহি হাসির হররা বইছে বিশ্ব আজ, বিক্রয় বাজারে পরিণত হল। এই
মন্দাক্রান্তা সেন কথা বলো মা-বাবার সাথে আমার আপত্তি নেই তাতে আমাদের কথা পরে হবে। সবকিছু দারুন সংযমী গোপনে যে দুঃসাহসী তুমি একথা জেনেছি যেন কবে? মা তোমাকে পছন্দই করে বাবাও
—-শাহনাজ পারভীন মিতা—– সবাই বলতো মেয়েটিকে বলতো সবাই সেই ছোট্ট বেলা থেকেই তুমি খুব মিষ্টি দেখতে , কিন্তু রঙটা একটু কালো। এত সুন্দর টানা টানা মায়াবী চোখ ! কী গভীর
——-রিতু নুর——- স্বপ্ন পূরণের আশায় লালন করি পশু পাখি, সারাদিন ওঁদের সাথে সাথে থাকি। ডিম পারলে জমিয়ে রাখি, শুক্রবার এলে হাটে যাই। ডিম বিক্রি করে সংসার চলে আমার ভাই। আরো
–—- – রিতুনুর —— সকালের সূর্যোদয়ের আগেই মাঠে যায় চাষি। সারাদিন হাঁটু পানিতে নেমে মাঠে কাজ করে। সন্ধ্যা নামার আগে কাদা মাটি গায়ে মেখে মাথায় নিয়ে বোঝা চাষি ঘরে
——– মাহাবুবা লাকি ——— বাসের ভেতর হঠাৎ দেখা! সেই কতবছর পরে, ইস! কয়যুগ পরে সেই মুখখানি দেখা। ঘুরতে যাচ্ছিলে হয়তো কোথাও ঝামেলা আর কাজ থেকে মুক্তি পেতে আমিও। আমি উঠেছিলাম
মহীবুল আজিজ পাতাল দেশের স্বপ্ন এখন সত্য হয়ে আসে, কে বলে তা অবাস্তব চোখের সামনে ভাসে। আজকে হলো নির্ধারিত জাতির পাশ-ফেল, ভবিষ্যতের সিংহ-দুয়ার বঙ্গবন্ধু টানেল।
।। মোঃখলিলুর রহমান ।। পশুর জীবনের নিরাপত্তা আছে, ফিলিস্তিনিরা প্রহর গুনে ঝুঁকিতে। মাসুম শিশু মারে র্নিবিচারে, নাটাই ঘুরায় বসে আমেরিকাতে।। মুসলিম নিধনের নব্য গণেশ, কতো কাল আর রইবে টিকে।
-মো: আবু তাহের ভাবছি দুদিনের জন্য নির্বাসনে যাবো,, প্রাণভরে গাইবো, “বুকের ভেতর দুঃখের আলমিরা খুলে দিলাম। দুঃখদের আজ সুখের দিন। নির্বাসিত সুখেরা ঘরে ফিরেছে। সুখেদের এ এক সদর্প প্রত্যাবর্তন শুক্লপক্ষের
——–রিতু নুর——— সূর্যের রাঙা হাসিতে কাছে যাই ভালোবাসিতে। আমায় দেখে সূর্য মামা ভাগে, মনের মধ্যে ভিশন ক্ষোভ জাগে,, মুখ ফিরিয়ে নিলাম তাই রাগে। দিন শেষে গোধূলি যখন লাল, দেখলে মনে