–—- মোঃ আবু তাহের—– আমি চিৎকার করে বলতে পারিনা আমি অভাবে আছি, তাইতো রোগ-বালাইয়ের অজুহাতে রিক্সাভাড়া বাঁচিয়ে হেঁটে চলি, কারণ, আমি মধ্যবিত্ত! আমি নতুন কাপড় পড়ে অন্যের সামনে যেতে লজ্জা
——-মো: খলিলুর রহমান——— বিবেকের কাগজ ঘুণের পেটে, সঠিক বিচারের সক্ষমতা শূন্য। জনতার ওপর চলিতেছে রোলার, কর্তারা আচরণ করে বুন্যে।। যাদের হাতে দশের কল্যাণ, তাদের যোগ্যতায় উঠে প্রশ্ন। ফালতু সময়
——ঊষসী জি.ব্যানার্জি —– ভালো থাকার ভান করে কতদিন আর ভোলানো যায় নিজেকে! প্রতিমুহূর্তে তৈরি করা হাসি ঝরনার মতো ঝরানো যায় আর কতদিন! অভিনয় দর্পণের শিক্ষাও হার মেনে বলে- ‘ক্ষান্ত
——–রিতু নুর——– হারিয়ে যাচ্ছে মাঠ ঘাট পথ প্রান্তর হারিয়ে যাচ্ছে সব বন জঙ্গলও হয়ে যাচ্ছে শহর। কোথাও অভয়ারণ্য নেই, খুঁজতে খুঁজতে আসি গহীন বালুর চরে, এখানেও লাল নীল বাতি জ্বলে,
————★★★রেজাউল করিম রাজা★★★——– ভালোবাসার স্মৃতি গুলো, ভালোবাসা ক্ষয় হয়না, শুধু যে ক্ষয় হয় যুগ, ধরে রাখা যায় না যুগ. স্মৃতি গুলো দোলা দেয় অন্তরে, মন ছুটে যেতে চাই সেই যুগের
–——-আশিক রাহিম ———- যখন আমার যৌন বিস্ফোরণ হলো তখন থেকেই আমি বোধনিষ্ঠ বুঝতে পারলাম আমি মানুষের নজর বন্দি হয়ে আছি,আমার— পূর্ণ বুদ্ধিবৃত্তির বিকাশে তারা বাঁধা দিয়ে আমাকে ঠেলে দিলো বৈষম্যের
——————–মোঃ আবু তাহের মনডা আইজ খুবেই খারাপ আর না কহিস মিয়া, তরকারির হাটত গেননু ফাটে গেল মোর হিয়া। আশি টাকা দে কিননু ঢেরশ মুলাই কিননু ষাইট, মাথাডা মোর ঘুরেই
–——খলিলুর রহমান——– বাড়ির কর্তাকে উদবাস্তু বানালো, বিশ্ব মানচিত্রে চিহ্নিত ফিলিস্তিন। অবৈধ দখলদার হইলো ইজরাইল, আসিবে ফিরিয়া মজলুমের সুদিন।। তাগুদি শক্তির দাপট চালায়, মুসলিম মসজিদে সম্ভ্রম হারা। মোড়লের মার সাথে অত্যাচার,
——–নুরুল্লাহ কামিল——- ত্বহা বাবু ত্বহা বাবু, বাবালা বলে ডাকো! নতুন নতুন খেলনা কিনে, ভেংগে শুধু রাখো। মিষ্টি করে হাসি দিয়ে, মন ভুলিয়ে দাও। ছোট্ট ছোট্ট কথা বলে পার্কে যেতে চাও..!!
নাঈমুর রহমান দূর্জয় তুমি যেটাকে মন বলছো,, আদতে ওটা শুয়োপোকার পচঁন ধরা দেহ হতে সৃষ্ট ব্যাকটেরিয়ার আতুঁড় ঘর.., যেখান থেকে প্রবাহিত চেতনা গুলোকে হাতে নিয়ে; হাটু গেড়ে বসেছিলাম মস্তিষ্কের সামনে..,