1. live@dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় : দৈনিক ঝড়
  2. info@dailyzhornews.com : দৈনিক ঝড় :
রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ০২:৩৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
রাধানগর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে কৃষক নেতা মকছেদ আলী পঞ্চগড়ে অসহায়দের মাঝে উপহার বিতরণ বাড্ডা (উত্তর) থানার ওয়ার্ডের বিশেষ কর্মী সম্মেলন নবনির্বাচিত জামায়াতের সেক্রেটারি পলাশবাড়ীর কৃতি সন্তান থানায় একাধিকবার অভিযোগ করেও প্রতিকার মেলেনি!যেকোনো মুহূর্তে সংঘর্ষের আশঙ্কা! প্রশাসনের উর্ধতন কর্মকর্তার হস্তক্ষেপ কামনা এলাকাবাসীর! ঠাকুরগাঁওয়ে চাতালে পাহারা দিতে গিয়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু নিখোঁজ হওয়া সেই মুফতি মহিবুল্লাহকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর নলছিটিতে দিনব্যাপী যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের পরিদর্শন ও প্রশিকষন কর্মশালা মুফতি মুহিবুল্লাহ মিয়াজীর অপহরণ কারীদের গ্রেফতার ও উগ্র  হিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী সংগঠন ইস্কনকে নিষিদ্ধের দাবীতে পঞ্চগড়ে বিক্ষোভ মিছিল বাংলাদেশের গার্মেন্টস খাত ধ্বংসের চেষ্টায় ভারতীয় নাগরিক জগদীশ সিং গ্রেপ্তার কাগজ নেই স্বীকার করলেও প্রভাব খাটিয়ে অন্যের জমি দখল, থামছেনা দাপট

চিকিৎসকের অনিয়মে রোগীর মৃত্যু: নেক্সাস হাসপাতালে তদন্ত দাবি

প্রতিনিধির নাম :
  • প্রকাশিত: সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫
  • ১০২ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার:একটি প্রাণ বাঁচানোর আশায় পরিবারের ছুটোছুটি—কিন্তু শেষ পর্যন্ত চিকিৎসকের অবহেলা ও অনিয়মে মৃত্যু। এমন অভিযোগ উঠেছে রাজধানীর একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান নেক্সাস হাসপাতাল এবং এর সঙ্গে যুক্ত এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে।

ভুক্তভোগীর পরিবারের দাবি, প্রাইভেট চিকিৎসার জন্য প্রথমে একজন চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া হয় তাদের রোগীকে। ডাক্তার রোগী দেখে জানান, তার প্রেসার কম এবং হার্ট অ্যাটাক হয়েছে, দ্রুত চিকিৎসার প্রয়োজন। পরিবারের আর্থিক অবস্থা জানার চেষ্টা করে ডাক্তার দ্রুত রোগীকে নেক্সাস হাসপাতালে পাঠান।

সন্ধ্যার সময় হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পরপরই শুরু হয় একের পর এক কাগজে সই করানো ও ওষুধ কেনার নির্দেশ। তবে রোগী নিজে জানিয়েছেন, তাকে কোনো ওষুধ দেওয়া হয়নি। কিছুক্ষণ পর ডাক্তার অনুমতি ছাড়াই এনজিওগ্রাম করিয়ে ফেলেন এবং পরিবারের কোনো প্রস্তুতির সুযোগ দেননি।

পরিবারের ভাষ্য, এনজিওগ্রামের সময় রোগীর রগে একাধিক ছিদ্র করে ফেলেন ডাক্তার। কিন্তু বিষয়টি তাদের জানানো হয়নি। পরবর্তীতে ডাক্তার জানান, রোগীর অবস্থা ভালো নয় এবং রক্ত দিতে হবে। রক্ত দেওয়ার পরও অবস্থার উন্নতি হয়নি, বরং সাত ব্যাগ রক্ত দেওয়ার পর রোগীকে আইসিইউতে নেওয়ার কথা বলা হয়। কারণ হিসেবে জানানো হয়, রোগীর জন্য পর্যাপ্ত অক্সিজেন নেই।

পরে রোগীকে ঢাকার আর্মি হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে চিকিৎসকরা জানান—রোগীকে “মৃতপ্রায়” অবস্থায় আনা হয়েছে। স্ক্যান রিপোর্টে দেখা যায়, রগে একাধিক ছিদ্র রয়েছে। পরিবারের অভিযোগ, যদি ছিদ্র আগেই থাকত তাহলে রিং পরানোর প্রয়োজন ছিল না, যা প্রমাণ করে চিকিৎসার সময়ই এই ক্ষতি হয়েছে।

অভিযোগ আরও গুরুতর হয় যখন জানা যায়, একই চিকিৎসা প্রক্রিয়ায় পরবর্তীতে আরও দুইজন রোগী মারা গেছেন। ভুক্তভোগীরা দাবি করছেন, নেক্সাস হাসপাতাল এবং সংশ্লিষ্ট চিকিৎসক রোগীদের জীবন নিয়ে খেলছেন এবং মুনাফা অর্জনের জন্য অপ্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিচ্ছেন।

পরিবার ও অন্যান্য ভুক্তভোগীরা দ্রুত এ ঘটনার বিচার ও হাসপাতালের কার্যক্রম তদন্তের জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য ও ছবি পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। প্রকাশিত যেকোনো লেখার বিষয়বস্তু সম্পর্কিত দায়ভার কেবলমাত্র, সম্পাদক এর।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট